মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৩০ অপরাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
কুয়াকাটায় বেড়িবাঁধ নির্মাণে সংরক্ষিত বনের বালু উত্তোলন, হুমকিতে সবুজ বেষ্টনী বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপ, উপকূলে গুমট পরিবেশ চন্দ্রদ্বীপ ইউনিয়নের রাস্তা সহ বিভিন্ন প্রকল্প পরিদর্শন করেন এলজিইডির টিম বাউফল নারীর বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বাউফলে ৮দিনের অভিযানে ১৯ জেলে আটক, প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ মিটার জাল জব্দ বাংলাদেশ মাধ্যমিক স্কুল শিক্ষক পরিষদ বরিশাল মহানগরীর প্রতিনিধি সমাবেশ কলাপাড়ায় নদী থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটায় এক লাখ টাকা জরিমানা কুয়াকাটা পৌর বিএনপির অফিস ভাংচুর মামালায়, পৌর আওয়ামী লীগ সভাপতি সহ ৪ জন জেল হাজতে ডাকাত বাহিনীর প্রধান ২০মামলার আসামী জুয়েল মৃধা গ্রেপ্তার  কলাপাড়ায় এইচএসসিতে মহিপুর  মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ এগিয়ে ৫ দিন পাঞ্জা লড়ে মৃ-ত্যুর কাছে হার মানলেন সাবেক ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাম উপকূলের শিশুদের সাঁতার প্রশিক্ষণ শেষে প্রতিযোগিতা মহিপুরে অর্থের অভাবে অন্ধ হতে বসেছে শিশু তাওহিদ, সাহায্যের আবেদন সাবেক সংসদ সদস্য খুলনা-৬ আসনের রশীদুজ্জামান রযাবের হাতে গ্রেপ্তার কুয়াকাটায় হোটেল ভাংচুর, দখল ও অপহরণের  অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন
ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি, ৩ জনের যাবজ্জীবন

ঝালকাঠিতে হত্যা মামলায় ২ জনের ফাঁসি, ৩ জনের যাবজ্জীবন

Sharing is caring!

ঝালকাঠিতে আনোয়ারা বেগম হত্যা মামলায় দুইজনের ফাঁসি ও তিনজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঝালকাঠির অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শেখ. মো. তোফায়েল হাসান এ রায় দেন।

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- সদর উপজেলার শেখেরহাট ইউনিয়নের রাজপাশা গ্রামের মৃত আবুল হোসেনের ছেলে খায়রুল আলম ওরফে শেখ হাসান ও একই গ্রামের মৃত জালাল সরদারের ছেলে পিল্টন ওরফে পিন্টু। এছাড়া একই গ্রামের আবুল হোসেনের দুই ছেলে রিপন মিয়া ও সালাম মিয়া এবং আব্দুস সোবাহানের ছেলে সাহাদাৎ হোসেনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০২ সালের ১৭ মে রাতে ঝালকাঠি সদর উপজেলার শেখেরহাট ইউনিয়নের রাজপাশা গ্রামের আনোয়ারা বেগমের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতির সময় আনোয়ারা বেগম আলো জ্বালিয়ে দেন এবং ডাকাতদের (আসামি) দেখেই চিনে ফেলেন। এসময় ডাকাত সদস্যরা মা আনোয়ারা বেগমকে কুপিয়ে হত্যা করে।

এ ঘটনার পরদিন সদর থানায় একটি মামলা হলেও পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ২০০৩ সালের ১০ অক্টোবর একই এলাকার সাতজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে।

২০০৪ সালের ২১ ডিসেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয় সিআইডি। দীর্ঘ শুনানি ও ১৫ জন স্বাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণের পর এ রায় ঘোষণা করেন আদালত।

রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। একই সঙ্গে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর দুই আসামি গিয়াস ও মামুনকে খালাস দেন আদালত।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট এম আলম খান কামাল এবং আসামিপক্ষে ছিলেন আব্দুর রশিদ শিকদার।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © crimeseen24.com-2024
Design By MrHostBD